‘কেবল জনগণের সরকারই পারবে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা দোসরদের বিচারের আওতায় আনতে’

প্রথম নিউজ, অনলাইন: সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পেছনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতা ও প্রশাসনের ঘুমিয়ে থাকার বিষয় উল্লেখ করে কঠোর মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক।
তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ইঙ্গিত করে আরও বলেন, তাদের ইন্ধনে প্রশাসন ঘুমিয়ে ছিল। এ প্রশাসনের ঘুমিয়ে থাকার কারণেই আওয়ামী লীগের অনেক দোসর দেশ ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়েছে। বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, যারা গত ১৭ বছর বাংলাদেশের মানুষের ওপরে নির্যাতন নিপীড়ন করেছে, তাদেরকে পালাতে যারা সহযোগিতা করেছে তারাও ষড়যন্ত্রকারী এবং তারাও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী স্বৈরাচার সরকারের অংশীদার হিসেবে বিবেচ্য হবে। তাদেরকে ক্ষমা করার কোনো সুযোগ নাই। আমিনুল হক আরও বলেন, এসব দোসরদের বিচারের জন্য একটি নির্বাচিত জনগণের সরকার দরকার। কেবল জনগণের সরকারই পারবে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা দোসরদের বিচারের আওতায় আনতে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তফা জামান, যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, এবিএমএ রাজ্জাক, আফাজ উদ্দিন, হাজি মো. ইউসুফ, মো. শাহ আলম, মাহাবুব আলম মন্টু, মহানগর সদস্য শামীম পারভেজ, আবুল হোসেন আব্দুল, হাফিজুর রহমান শুভ্র, হাজি নাসির উদ্দীন, তাসলিমা রিতা, মিরপুর থানা বিএনপি আহ্বায়ক হাজি আব্দুল মতিন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাজি দেলোয়ার হোসেন দুলু, গুলশান থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান আসাদ, আদাবর থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সাদেক হোসেন স্বাধীন, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. কামাল হোসেন সরকার, খিলক্ষেত থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন দেওয়ান, সিএম আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মীর মো. কামাল হোসেন, তুরাগ থানা বিএনপি আহ্বায়ক কমিটি সদস্য আবদুল আলী, আদাবর থানা ৩০নং ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস, ৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সহসভাপতি ওসমান গনি সেন্টু প্রমুখ।
খেলায় মিরপুর থানা ১-০ গোলে আদাবর থানাকে পরাজিত করে।